নিউইয়র্ক ০৭:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে ৯.৪৯ শতাংশ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৩৬ বার পঠিত

প্রতীকী ছবি

হককথা ডেস্ক : নভেম্বরে দেশের বাজারে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের দাম কম ছিল। এতে আগের মাসের তুলনায় সার্বিক মূল্যস্ফীতি দশমিক ৪৪ ভাগ কমে ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতির এ চিত্র উঠে এসেছে।

বিবিএস এর হিসেব অনুযায়ী, অক্টোবরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এদিকে নভেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ হয়েছে, অক্টোবরে যা ছিল ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ।

এ সময় গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কম ছিল। নভেম্বরে শহর এলাকায় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১৬ শতাংশে, অক্টোবরে যা ছিল ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। শহরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ।

যদিও খাদ্যবহির্ভূত খাতে বিপরীত চিত্র দেখা যায়। নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ। চলতি মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের। গত মাসে মজুরি সূচকও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৭২ ভাগ।

চলতি অর্থবছর গড় মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্যমাত্রা ছিল সরকারের। কিন্তু ডলার সংকটের কারণে আমদানি ব্যাহত হওয়ায় সংকট আরও বেড়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য এতদিন মূলত ডলারের মূল্যবৃদ্ধিকে দায়ী করে আসছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সুদের হার বাড়লে মানুষ সাধারণত ব্যাংকে আমানত রাখতে উৎসাহিত হন। সূত্র : ইন্ডিপেনডেট

নাছরিন/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে ৯.৪৯ শতাংশ

প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩

হককথা ডেস্ক : নভেম্বরে দেশের বাজারে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের দাম কম ছিল। এতে আগের মাসের তুলনায় সার্বিক মূল্যস্ফীতি দশমিক ৪৪ ভাগ কমে ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতির এ চিত্র উঠে এসেছে।

বিবিএস এর হিসেব অনুযায়ী, অক্টোবরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এদিকে নভেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ হয়েছে, অক্টোবরে যা ছিল ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ।

এ সময় গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কম ছিল। নভেম্বরে শহর এলাকায় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১৬ শতাংশে, অক্টোবরে যা ছিল ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। শহরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ।

যদিও খাদ্যবহির্ভূত খাতে বিপরীত চিত্র দেখা যায়। নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ। চলতি মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের। গত মাসে মজুরি সূচকও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৭২ ভাগ।

চলতি অর্থবছর গড় মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্যমাত্রা ছিল সরকারের। কিন্তু ডলার সংকটের কারণে আমদানি ব্যাহত হওয়ায় সংকট আরও বেড়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য এতদিন মূলত ডলারের মূল্যবৃদ্ধিকে দায়ী করে আসছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সুদের হার বাড়লে মানুষ সাধারণত ব্যাংকে আমানত রাখতে উৎসাহিত হন। সূত্র : ইন্ডিপেনডেট

নাছরিন/হককথা