নিউইয়র্ক ০৩:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

মে মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২১৪ কোটি ডলার

হককখা ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ১২:২০:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০২৪
  • / ১১৫ বার পঠিত

রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে আবারও বড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে। সদ্য বিদায়ী মে মাসে বৈধ পথে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২১৪ কোটি মার্কিন ডলার। গত বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১৫৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রবাসী আয় বেড়েছে ৩৮ শতাংশ। এ নিয়ে পরপর দুই মাস দেশে প্রবাসী আয় ২০০ কোটি ডলারের বেশি এলো। এর আগে এপ্রিলে বৈধ পথে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ২০৪ কোটি ডলার।

৮ মে ডলারের বিনিময়মূল্য নির্ধারণে ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন করে। ক্রলিং পেগ পদ্ধতির আওতায় ডলারের মধ্যবর্তী একটি দাম নির্ধারণ করে ব্যাংকগুলোকে এই দরের আশপাশে স্বাধীনভাবে লেনদেন করতে বলা হয়। মধ্যবর্তী এই দর নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। এর আগে ব্যাংক খাতে প্রতি ডলারের বেঁধে দেওয়া দাম ছিল ১১০ টাকা। ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালুর পর একলাফে প্রতি ডলারের দাম ৭ টাকা বেড়ে যায়। বৈধ পথে ডলারের ভালো দাম পাওয়ায় প্রবাসীরা ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসী আয় পাঠানো বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সূত্র : ঢাকা টাইমস

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

মে মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২১৪ কোটি ডলার

প্রকাশের সময় : ১২:২০:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০২৪

রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে আবারও বড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে। সদ্য বিদায়ী মে মাসে বৈধ পথে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২১৪ কোটি মার্কিন ডলার। গত বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১৫৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রবাসী আয় বেড়েছে ৩৮ শতাংশ। এ নিয়ে পরপর দুই মাস দেশে প্রবাসী আয় ২০০ কোটি ডলারের বেশি এলো। এর আগে এপ্রিলে বৈধ পথে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ২০৪ কোটি ডলার।

৮ মে ডলারের বিনিময়মূল্য নির্ধারণে ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন করে। ক্রলিং পেগ পদ্ধতির আওতায় ডলারের মধ্যবর্তী একটি দাম নির্ধারণ করে ব্যাংকগুলোকে এই দরের আশপাশে স্বাধীনভাবে লেনদেন করতে বলা হয়। মধ্যবর্তী এই দর নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। এর আগে ব্যাংক খাতে প্রতি ডলারের বেঁধে দেওয়া দাম ছিল ১১০ টাকা। ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালুর পর একলাফে প্রতি ডলারের দাম ৭ টাকা বেড়ে যায়। বৈধ পথে ডলারের ভালো দাম পাওয়ায় প্রবাসীরা ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসী আয় পাঠানো বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সূত্র : ঢাকা টাইমস