নিউইয়র্ক ০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

উন্নয়নে অংশীদারি বাড়ছে এডিবির

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৪:২১:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
  • / ৪৯ বার পঠিত

দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখছে উন্নয়ন সহযোগীরা। যেখানে বড় অবদান রয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি)। ২০১৮-১৯ অর্থবছর থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে সংস্থাটি। আর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ১২ বিলিয়ন ডলারের।

বর্তমানে এডিবির দেওয়া ঋণ পাইপলাইনে রয়েছে ৫.৯৩২ বিলিয়ন ডলার। আর স্বাধীনতার পর থেকে সংস্থাটি ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ও অনুদানে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আর ছাড় করেছে ২৩.৬৬ বিলিয়ন ডলার। সংস্থাটি ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট এমআরটি-৫সহ নতুন আরো ১১টি প্রকল্পে বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) হালনাগাদ তথ্যে এ চিত্র উঠে এসেছে।

বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের পরে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে এডিবি। তারা সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করেছে জ্বালানি ও যোগাযোগ খাতে। এ ছাড়া শিক্ষা, কৃষি, পানি, স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নেও সংস্থাটির বড় বিনিয়োগ রয়েছে। জ্বালানি খাতে এডিবি এ পর্যন্ত ৬.৫০ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে।

যোগাযোগ খাতে দিয়েছে ৬.৪৬ বিলিয়ন, শিক্ষা খাতে ৩.২৮ বিলিয়ন, কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়নে ২.৮৮ বিলিয়ন, পানি ও শহুরে উন্নয়নে ২.৭৯ বিলিয়ন, অর্থ ও প্রাইভেট সেক্টরে পাঁচ বিলিয়ন এবং স্বাস্থ্যে দেড় বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে এডিবি।

ইআরডির তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরেই এডিবি ২.৬২ বিলিয়ন ডলারের ঋণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা যেকোনো অর্থবছরের প্রথম সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর অর্থ ছাড় করেছে ১.২৪১ বিলিয়ন ডলার, যা চলতি অর্থবছরের এক দেশ বা সংস্থা হিসেবে সর্বোচ্চ। সংস্থাটির দেওয়া মোট ঋণের প্রায় ৭৫ শতাংশই বা ১৭.৮০ বিলিয়ন ডলার ছাড় হয়েছে গত ১৫ বছরে। যার মধ্যে গত পাঁচ বছরে ঋণ ছাড় হয়েছে ১০.০৯ বিলিয়ন ডলার।

আর প্রতিশ্রুতি এসেছে ১২.১২৬ বিলিয়ন ডলার।
সম্প্রতি প্রকাশিত সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে চুক্তি না হওয়া ও ছাড় না করা অর্থের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় কমেছে। বিভিন্ন প্রকল্পে এসব অর্থ ব্যবহারে অগ্রগতি হচ্ছে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশের পোর্টফোলিও ছিল ৫.৩ বিলিয়ন ডলার, ২০২৩ সালের আগস্ট নাগাদ তা বেড়ে ১৩.১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের পোর্টফোলিওর পরিমাণ বছরে ৯.৩৯ শতাংশ চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়েছে। এডিবির মোট ঋণ-পোর্টফোলিওর চুক্তি না হওয়া অংশ হচ্ছে ২০.৭ শতাংশ বা ২.৬৯ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগের ৩২ শতাংশ বা ৩.১৪ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে কম। এ ছাড়া ছাড় না করা অর্থের পরিমাণও আগের বছরের ৪৫ শতাংশ থেকে কমে ৪০.৭ শতাংশ বা ৫.২৯ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে বলে উল্লেখ করেছে এডিবি।

ঋণদাতা সংস্থাটি বলেছে, এডিবির দেওয়া মোট ঋণের অর্ধেকেরও বেশি যেহেতু পরিবহন ও জ্বালানি খাতেই যাচ্ছে, তাই চুক্তি ও ছাড় না হওয়া অর্থে এ দুই খাতের হিস্যা অন্যান্য খাতের চেয়ে বেশি। চলতি বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মোট চুক্তি না হওয়া ঋণে কৃষি, খাদ্য, প্রকৃতি ও পল্লী উন্নয়ন এবং পরিবহন খাতের হিস্যা ৫২ শতাংশ। অন্যদিকে মোট ছাড় না হওয়া ঋণে পরিবহন ও জ্বালানি খাতের হিস্যা ৩৬ শতাংশ।

দেশে এডিবির অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো মূল্যায়নে সংস্থাটি বলেছে, কৃষি, খাদ্য, প্রকৃতি ও পল্লী উন্নয়ন, পরিবহন, পানি ও নগর উন্নয়ন খাতে চুক্তি সম্পন্ন এবং জ্বালানি ও পরিবহন খাতে অর্থ ছাড়ে উন্নতি করার জন্য আন্তরিক ও সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। এ ছাড়া এসব খাতের কাজের মান আরো উন্নত করার জন্য প্রকল্পকেন্দ্রিক সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেছে এডিবি।

এডিবির ঋণে বাস্তবায়িত প্রকল্পের সাফল্যের হার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত পাঁচ বছরে প্রকল্পের সাফল্যের হার ৬৮ শতাংশ, যা আঞ্চলিক সাফল্যের হারের সমান। যদিও এডিবির করপোরেট সাফল্য লক্ষ্যমাত্রা ৮০ শতাংশের চেয়ে কম। তবে তিন বছরের প্রকল্পের গড় সাফল্যের হিসাব করলে দেখা যায়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উন্নতি হয়েছে। ২০২০ সালে প্রকল্পের সাফল্যের হার ছিল ৫১ শতাংশ, ২০২১ সালে তা বেড়ে ৭৫ শতাংশ ও ২০২২ সালে ৭৭ শতাংশ হয়েছে। ২০২৩ সালে মূল্যয়নাধীন পাঁচটি প্রকল্পই সফল রেটিং পাবে বলে আশা করছে সংস্থাটি।

বাংলাদেশে এডিবির সহায়তায় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পারফরম্যান্স রেটিংয়ে ৪১টি প্রকল্পকে ‘অন ট্র্যাক’ এবং চারটি প্রকল্পকে ‘ফর অ্যাটেনশন’ রেটিং দিয়েছে। প্রকল্পের ক্রয় কার্যক্রমে সময় আগের চেয়ে বেশি লাগছে। এক মিলিয়ন ডলারের বেশি ক্রয়ের প্রকল্পগুলোতে যেখানে ২০২২ সালে ২১৪ দিন লাগত, তা ২০২৩ সালে লেগেছে ৩১১ দিন। বিনিয়োগ প্রকল্পগুলোতে গড়ে ৪১০ দিন সময় লেগেছে। বিদ্যুৎ ব্যবস্থার দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্পগুলোতে প্রায় ৬০০ দিন সময় লেগেছে। ২০২৩ সালে ক্রয়প্রক্রিয়া ১০ শতাংশ সহজতর করতে চায় এডিবি। এ ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল নিয়োগ দিতে চায় তারা। সূত্র : কালের কণ্ঠ

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

উন্নয়নে অংশীদারি বাড়ছে এডিবির

প্রকাশের সময় : ০৪:২১:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪

দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখছে উন্নয়ন সহযোগীরা। যেখানে বড় অবদান রয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি)। ২০১৮-১৯ অর্থবছর থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে সংস্থাটি। আর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ১২ বিলিয়ন ডলারের।

বর্তমানে এডিবির দেওয়া ঋণ পাইপলাইনে রয়েছে ৫.৯৩২ বিলিয়ন ডলার। আর স্বাধীনতার পর থেকে সংস্থাটি ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ও অনুদানে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আর ছাড় করেছে ২৩.৬৬ বিলিয়ন ডলার। সংস্থাটি ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট এমআরটি-৫সহ নতুন আরো ১১টি প্রকল্পে বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) হালনাগাদ তথ্যে এ চিত্র উঠে এসেছে।

বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের পরে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে এডিবি। তারা সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করেছে জ্বালানি ও যোগাযোগ খাতে। এ ছাড়া শিক্ষা, কৃষি, পানি, স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নেও সংস্থাটির বড় বিনিয়োগ রয়েছে। জ্বালানি খাতে এডিবি এ পর্যন্ত ৬.৫০ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে।

যোগাযোগ খাতে দিয়েছে ৬.৪৬ বিলিয়ন, শিক্ষা খাতে ৩.২৮ বিলিয়ন, কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়নে ২.৮৮ বিলিয়ন, পানি ও শহুরে উন্নয়নে ২.৭৯ বিলিয়ন, অর্থ ও প্রাইভেট সেক্টরে পাঁচ বিলিয়ন এবং স্বাস্থ্যে দেড় বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে এডিবি।

ইআরডির তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরেই এডিবি ২.৬২ বিলিয়ন ডলারের ঋণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা যেকোনো অর্থবছরের প্রথম সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর অর্থ ছাড় করেছে ১.২৪১ বিলিয়ন ডলার, যা চলতি অর্থবছরের এক দেশ বা সংস্থা হিসেবে সর্বোচ্চ। সংস্থাটির দেওয়া মোট ঋণের প্রায় ৭৫ শতাংশই বা ১৭.৮০ বিলিয়ন ডলার ছাড় হয়েছে গত ১৫ বছরে। যার মধ্যে গত পাঁচ বছরে ঋণ ছাড় হয়েছে ১০.০৯ বিলিয়ন ডলার।

আর প্রতিশ্রুতি এসেছে ১২.১২৬ বিলিয়ন ডলার।
সম্প্রতি প্রকাশিত সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে চুক্তি না হওয়া ও ছাড় না করা অর্থের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় কমেছে। বিভিন্ন প্রকল্পে এসব অর্থ ব্যবহারে অগ্রগতি হচ্ছে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশের পোর্টফোলিও ছিল ৫.৩ বিলিয়ন ডলার, ২০২৩ সালের আগস্ট নাগাদ তা বেড়ে ১৩.১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের পোর্টফোলিওর পরিমাণ বছরে ৯.৩৯ শতাংশ চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়েছে। এডিবির মোট ঋণ-পোর্টফোলিওর চুক্তি না হওয়া অংশ হচ্ছে ২০.৭ শতাংশ বা ২.৬৯ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগের ৩২ শতাংশ বা ৩.১৪ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে কম। এ ছাড়া ছাড় না করা অর্থের পরিমাণও আগের বছরের ৪৫ শতাংশ থেকে কমে ৪০.৭ শতাংশ বা ৫.২৯ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে বলে উল্লেখ করেছে এডিবি।

ঋণদাতা সংস্থাটি বলেছে, এডিবির দেওয়া মোট ঋণের অর্ধেকেরও বেশি যেহেতু পরিবহন ও জ্বালানি খাতেই যাচ্ছে, তাই চুক্তি ও ছাড় না হওয়া অর্থে এ দুই খাতের হিস্যা অন্যান্য খাতের চেয়ে বেশি। চলতি বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মোট চুক্তি না হওয়া ঋণে কৃষি, খাদ্য, প্রকৃতি ও পল্লী উন্নয়ন এবং পরিবহন খাতের হিস্যা ৫২ শতাংশ। অন্যদিকে মোট ছাড় না হওয়া ঋণে পরিবহন ও জ্বালানি খাতের হিস্যা ৩৬ শতাংশ।

দেশে এডিবির অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো মূল্যায়নে সংস্থাটি বলেছে, কৃষি, খাদ্য, প্রকৃতি ও পল্লী উন্নয়ন, পরিবহন, পানি ও নগর উন্নয়ন খাতে চুক্তি সম্পন্ন এবং জ্বালানি ও পরিবহন খাতে অর্থ ছাড়ে উন্নতি করার জন্য আন্তরিক ও সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। এ ছাড়া এসব খাতের কাজের মান আরো উন্নত করার জন্য প্রকল্পকেন্দ্রিক সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেছে এডিবি।

এডিবির ঋণে বাস্তবায়িত প্রকল্পের সাফল্যের হার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত পাঁচ বছরে প্রকল্পের সাফল্যের হার ৬৮ শতাংশ, যা আঞ্চলিক সাফল্যের হারের সমান। যদিও এডিবির করপোরেট সাফল্য লক্ষ্যমাত্রা ৮০ শতাংশের চেয়ে কম। তবে তিন বছরের প্রকল্পের গড় সাফল্যের হিসাব করলে দেখা যায়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উন্নতি হয়েছে। ২০২০ সালে প্রকল্পের সাফল্যের হার ছিল ৫১ শতাংশ, ২০২১ সালে তা বেড়ে ৭৫ শতাংশ ও ২০২২ সালে ৭৭ শতাংশ হয়েছে। ২০২৩ সালে মূল্যয়নাধীন পাঁচটি প্রকল্পই সফল রেটিং পাবে বলে আশা করছে সংস্থাটি।

বাংলাদেশে এডিবির সহায়তায় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পারফরম্যান্স রেটিংয়ে ৪১টি প্রকল্পকে ‘অন ট্র্যাক’ এবং চারটি প্রকল্পকে ‘ফর অ্যাটেনশন’ রেটিং দিয়েছে। প্রকল্পের ক্রয় কার্যক্রমে সময় আগের চেয়ে বেশি লাগছে। এক মিলিয়ন ডলারের বেশি ক্রয়ের প্রকল্পগুলোতে যেখানে ২০২২ সালে ২১৪ দিন লাগত, তা ২০২৩ সালে লেগেছে ৩১১ দিন। বিনিয়োগ প্রকল্পগুলোতে গড়ে ৪১০ দিন সময় লেগেছে। বিদ্যুৎ ব্যবস্থার দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্পগুলোতে প্রায় ৬০০ দিন সময় লেগেছে। ২০২৩ সালে ক্রয়প্রক্রিয়া ১০ শতাংশ সহজতর করতে চায় এডিবি। এ ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল নিয়োগ দিতে চায় তারা। সূত্র : কালের কণ্ঠ

হককথা/নাছরিন