নিউইয়র্ক ০১:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ফেব্রুয়ারিতে কিছুটা কমলেও নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না মূল্যস্ফীতি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:০৯:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪
  • / ৯৪ বার পঠিত

চলতি বছর সরকারের মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ শতাংশ। কোনোভাবেই গড় মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশের নিচে রাখা যাচ্ছে না। মূল্যস্ফীতির নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। তবে ফেব্রুয়ারিতে দেশের মূল্যস্ফীতি জানুয়ারি থেকে কিছুটা কমেছে। ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

যদিও দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৫ শতাংশে রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হালনাগাদ তথ্য বলছে, ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশের অর্থ হলো ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে কোনো পণ্যের মূল্য ১০০ টাকা হলে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে তা ১০৯ টাকা ৬৭ পয়সায় কিনতে হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে এ হালনাগাদ তথ্য জানা গেছে।

ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের খাদ্যের গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যেখানে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। কিন্তু শহরের তুলনায় গ্রামের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। গ্রামের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ, আর শহরের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

২০২২ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখ দেশে তেলের দাম বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মূল্যস্ফীতি রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এখনও সেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব রয়েছে অর্থনীতিতে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বড় ধরনের অর্থ সংকটে রয়েছে দেশ। ফলে কর্মসংস্থানের সংকট দেখা দিয়েছে, উৎপাদনে দেখা দিয়েছে ঘাটতি। প্রায় দুই বছর ধরেই দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব চলছে। সূত্র : প্রতিদিনের সংবাদ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ফেব্রুয়ারিতে কিছুটা কমলেও নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না মূল্যস্ফীতি

প্রকাশের সময় : ০৩:০৯:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

চলতি বছর সরকারের মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ শতাংশ। কোনোভাবেই গড় মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশের নিচে রাখা যাচ্ছে না। মূল্যস্ফীতির নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। তবে ফেব্রুয়ারিতে দেশের মূল্যস্ফীতি জানুয়ারি থেকে কিছুটা কমেছে। ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

যদিও দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৫ শতাংশে রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হালনাগাদ তথ্য বলছে, ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশের অর্থ হলো ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে কোনো পণ্যের মূল্য ১০০ টাকা হলে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে তা ১০৯ টাকা ৬৭ পয়সায় কিনতে হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে এ হালনাগাদ তথ্য জানা গেছে।

ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের খাদ্যের গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যেখানে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। কিন্তু শহরের তুলনায় গ্রামের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। গ্রামের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ, আর শহরের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

২০২২ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখ দেশে তেলের দাম বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মূল্যস্ফীতি রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এখনও সেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব রয়েছে অর্থনীতিতে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বড় ধরনের অর্থ সংকটে রয়েছে দেশ। ফলে কর্মসংস্থানের সংকট দেখা দিয়েছে, উৎপাদনে দেখা দিয়েছে ঘাটতি। প্রায় দুই বছর ধরেই দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব চলছে। সূত্র : প্রতিদিনের সংবাদ।