নিউইয়র্ক ০৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ছেলের ফোন পেয়ে চাদরে মুখ ঢেকে কেঁদেছিলেন শিল্পার স্বামী

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:৫৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৮৫ বার পঠিত

পর্নোগ্রাফি মামলায় স্বামীর নাম জড়ানোর পর কঠিন সময় পার করতে হয়েছে রাজ কুন্দ্র ও শিল্পা শেঠিকে। জেলে থাকার সময়টাতে শুধু নিজের লড়াইয়ের কথা ভেবে নয়, নিজের পরিবারের চিন্তাতেও অস্থির হয়ে গিয়েছিলেন রাজ। দেশ ছাড়ার কথাও ভেবেছিলেন তারা।

নিজের ৪৭তম জন্মদিনটাও জেলে কাটাতে হয়েছিল রাজকে। সে দিন চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি রাজ। গ্রেপ্তার হওয়ার পর একটা লম্বা সময় ছেলে ভিয়ান কুন্দ্রকে বাবার হাজতবাসের ঘটনা লুকিয়ে রাখা হয়। পরে অবশ্য সবটাই জানতে পারে বছর ১০ বছরের ভিয়ান।

বাবার ৪৭তম জন্মদিনে তাকে ফোন করে বলে, বাবা তোমাকে খুব মিস্‌ করছি। কাজ শেষ করে তাড়াতাড়ি চলে এসো। ছেলের গলা শুনে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি শিল্পার স্বামী। কিন্তু জেলে তো নিজের আবেগ দেখানোর জায়গা নয়। তাই চাদরে মুখ ঢেকে কেঁদেছিলেন সে দিন।

রাজের কথায়, জেলে নিজের আবেগ দেখালে লোকে মাথায় চেপে বসে। তাই মুখে চাদর চাপা দিয়ে কেঁদেছিলাম সে দিন। আমার ছেলের কাছে আমি হিরো। ও জানে আমার সংস্থা ওর নামে। সেখানে কোনো নোংরা কাজ কখনওই হতে পারে না। গোটাটা দুঃস্বপ্নের মতো। সূত্র : ঢাকা পোষ্ট।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ছেলের ফোন পেয়ে চাদরে মুখ ঢেকে কেঁদেছিলেন শিল্পার স্বামী

প্রকাশের সময় : ০২:৫৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

পর্নোগ্রাফি মামলায় স্বামীর নাম জড়ানোর পর কঠিন সময় পার করতে হয়েছে রাজ কুন্দ্র ও শিল্পা শেঠিকে। জেলে থাকার সময়টাতে শুধু নিজের লড়াইয়ের কথা ভেবে নয়, নিজের পরিবারের চিন্তাতেও অস্থির হয়ে গিয়েছিলেন রাজ। দেশ ছাড়ার কথাও ভেবেছিলেন তারা।

নিজের ৪৭তম জন্মদিনটাও জেলে কাটাতে হয়েছিল রাজকে। সে দিন চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি রাজ। গ্রেপ্তার হওয়ার পর একটা লম্বা সময় ছেলে ভিয়ান কুন্দ্রকে বাবার হাজতবাসের ঘটনা লুকিয়ে রাখা হয়। পরে অবশ্য সবটাই জানতে পারে বছর ১০ বছরের ভিয়ান।

বাবার ৪৭তম জন্মদিনে তাকে ফোন করে বলে, বাবা তোমাকে খুব মিস্‌ করছি। কাজ শেষ করে তাড়াতাড়ি চলে এসো। ছেলের গলা শুনে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি শিল্পার স্বামী। কিন্তু জেলে তো নিজের আবেগ দেখানোর জায়গা নয়। তাই চাদরে মুখ ঢেকে কেঁদেছিলেন সে দিন।

রাজের কথায়, জেলে নিজের আবেগ দেখালে লোকে মাথায় চেপে বসে। তাই মুখে চাদর চাপা দিয়ে কেঁদেছিলাম সে দিন। আমার ছেলের কাছে আমি হিরো। ও জানে আমার সংস্থা ওর নামে। সেখানে কোনো নোংরা কাজ কখনওই হতে পারে না। গোটাটা দুঃস্বপ্নের মতো। সূত্র : ঢাকা পোষ্ট।