নিউইয়র্ক ১০:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ফোনালাপ ফাঁস : আমি দেশের কাছাকাছি আছি, যাতে চট করে ঢুকে যেতে পারি : শেখ হাসিনা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৩৫:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৬০ বার পঠিত

ঢাকা ডেস্ক: ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টেলিফোনে কথোপকথনের একটি অডিও ফাঁস হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী তানভীর নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে ফোনালাপে শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি দেশের খুব কাছাকাছি আছি। যাতে আমি চট করে ঢুকে পড়তে পারি।’
গত ২৬ আগস্ট খবর প্রকাশ হয়, ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে এবার গাজিয়াবাদ থেকে সরিয়ে নিয়েছে ভারত। তাকে গভীর রাতে হেলিকপ্টারে দিল্লির কোথাও নিয়ে যাওয়া হয়। তবে স্থানটি কোথায়, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। দিল্লির বিভিন্ন সূত্র ব্যবহার করে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের অনলাইন সংবাদমাধ্যম বাংলা ট্রিবিউনে।
হেলিকপ্টারে গাজিয়াবাদ থেকে দিল্লি স্থানান্তরের খবর আর শেখ হাসিনার সঙ্গে তানভীরের টেলিফোনে যোগাযোগ হয় আগস্ট মাসের শেষের দিকে বা সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে। তানভীর শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করেন, আপা বাংলাদেশে একটা নিউজ আসছে, আপনাকে গাজিয়াবাদ থেকে দিল্লিতে ট্রান্সফার করছে হেলিকপ্টারে করে।
হাসিনা অবাক হয়ে প্রশ্ন করেন, হেলিকপ্টার দিয়ে? কোন দেশের হেলিকপ্টার। ছবি পাঠাইও দেখবোনে। কি একটা আজগুবি কথা বলে ওরা। আমি দেশের খুব কাছাকাছি আছি। অতদূরে নাই। আমি খুব কাছাকাছিই আছি, যাতে আমি চট করে ঢুকে পড়তে পারি।
এ সময় কাঁদতে কাঁদতে তানভীর বলেন, আপা কষ্ট লাগে, আপনি যে মিডিয়াদের দিয়ে আসছেন, এরা সত্য বলে না, এরা কাজ করে না আপা। কই যাবো আপা। আল্লাহ আপনারে বাঁচাই রাখুক। আমরা আছি আপা। আপনি যখন নির্দেশ দেবেন, তানভীর তুমি আমেরিকা থেকে দেশে চলে আসো, এসে কামরাঙ্গীর চর-কেরাণীগঞ্জে দলীয় নেতৃত্ব গোছাও, আপনি বললে সাথে সাথে দৌঁড় দেব আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, এখন গেলেই দেবে একখানা মামলা, শেষে কিছুই করতে পারবা না। আমার বিরুদ্ধে ১১৩টা মামলা। এইসব জিনিসগুলো নিয়ে জাতিসংঘ থেকে সবার কাছে বলা দরকার, ফলস মামলা দিচ্ছে। আমার পরিবারের কেউ বাকি নাই্। সবার নামে মামলা।
এরপরে শেখ হাসিনাকে আবার বলতে শোনা যায়, তুমি যেখানে আছো সেখানে তো ইলেকশন চলছে। তাদের ক্যাম্পেইনিংয়ের সময় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা, ক্যাম্পেইনিংয়ে সহযোগিতা করার সাথে সাথে এই বিষয়গুলো জানিয়ে রাখা। এদের কাছ থেকে একটা সাপোর্ট নিয়ে আসা।
তানভীর বলেন, আমার মনে হয় এবার ট্রাম্প আসবে। ট্রাম্প আসলে আমাদের জন্য খুবই ভালো আপা।
এর জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, সে যেই আসুক। তাদের ক্যাম্পেইনিংয়ে থাকলে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ হলে ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। এটা আমি সবাইকে বলেও দিয়েছি।
এরপর শেখ হাসিনা বলেন, যারা প্রেসে চাকরি করে সবার নামে মামলা। যারা হিউম্যান রাইটসের কথা বলতো, যারা অপজিশনকে স্পেস দেওয়ার কথা বলতো তারা তো নেই। এই কথাগুলো তো তাদের সামনে তুলতে হবে। আমরা থাকতে দেশের যে অবস্থা ছিল, এখন তো দেশের অবস্থা খারাপ। মানুষ আবার সেই দরিদ্রসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। মানুষের খাবার নাই।
তানভীর: জ্বী আপা।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, সব টাকা লুটে খাচ্ছে। ব্যাংকের টাকা সব লুটে খাচ্ছে।
তানভীর: মিডিয়া কতটুকু অন্ধকার আপা দেখেন। আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনছে রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্রের। রাশিয়া সরাসরি বলছে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। ওইটা ওরা প্রচার করে না আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, না করলো তাতে কিচ্ছু আসে যায় না। শোনো মানুষ যদি গাধা হয় আমার কিছু বলার নাই। ১৩ বিলিয়ন ডলার থেকে যদি আমি ৫শ ডলারই নিয়ে নেই তাহলে কীভাবে…মানুষ এত বোকা যদি হয় আমার কিছু বলার নেই। টিউলিপকে জড়িয়েছে, সে তখন বাচ্চা একটা মেয়ে, এমপিও না কিছু না। আমাদের দাওয়াত দিছে, গেছি। ও এত শক্তিশালী যে ১৭ বছরের একটা মেয়ে যে পুতিনের সাথে আমারে নেগোসিয়েশন করাইয়া দিছে। সিঙ্গাপুরে ব্যাংকে গিয়ে খোঁজ নিক। কোকোর টাকা আনছি তো ব্যাক করে। সেটা তোমাদের লেখা উচিত যে কারা মানি লন্ডারিং করে।
তানভীর: আপা আমি ফেসবুকে যেভাবে ইনডিভিজ্যুয়ালি লিখতেছি..
শেখ হাসিনা বলেন, আমার ফেসবুক নাই।
তানভীর: কোনো দিন যদি আল্লাহতায়ালা আপনার কাছে নিয়া যায়, যদি দেখাইতে পারি আপা আপনি আমাকে বুকে জড়াইয়া ধরবেন।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা মানি লন্ডারিং করছে তারা খুব লাফাচ্ছে। গ্রামীণ ব্যাংকের যত টাকা…ইউনূস কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেনি। গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করছে এরশাদ। ইউনূসকে চাকরি দিছিল এমডির পদে। এমডির পদে থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের ২৬ হাজার কোটি টাকা সে মানিলন্ডারিং করে বিদেশে নিয়ে গেছে। ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা দিয়ে বিদেশে সে সোশ্যাল বিজনেস, অমুক তমুক, যত বিজনেস সব…অত টাকা পায় কোত্থেকে।
তানভীর: দেশের মানুষ বুঝতাছে আপা। আপনি বিশ্বাস করেন আপা। দেশের মানুষ হাড়ে হাড়ে বুঝতাছে আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, মানুষকে জানতে হবে। অলিম্পিকের মশাল ধরতে কত টাকা সে ডোনেশন দিয়েছে। ওদের ডোনেশন লিস্ট খুঁজলে পাওয়া যাবে। ক্লিন্টন ফাউন্ডেশন কত টাকা ডোনেশন দিচ্ছে নোবেলের আগে সেটা ওদের লিস্ট খুঁজলে পাওয়া যাবে। মহাচোর বইসা কত্ত কথা শোনাচ্ছে। গরীবের রক্তচোষা টাকা নিয়ে বড়লোক হইছে, সুদখোর একটা।
তানভীর : আপনি ছাড়া বাংলাদেশের কোনো বিকল্প নাই আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, যথেষ্ট করছি বাংলাদেশের জন্য। দিন নাই রাত নাই খাওয়া নাই নাওয়া নাই। দিন রাত করেছি। কোথায় উঠাইছিলাম বাংলাদেশের সম্মান, সব ধুলায় মিশাইয়া দিছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ফোনালাপ ফাঁস : আমি দেশের কাছাকাছি আছি, যাতে চট করে ঢুকে যেতে পারি : শেখ হাসিনা

প্রকাশের সময় : ০৩:৩৫:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা ডেস্ক: ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টেলিফোনে কথোপকথনের একটি অডিও ফাঁস হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী তানভীর নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে ফোনালাপে শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি দেশের খুব কাছাকাছি আছি। যাতে আমি চট করে ঢুকে পড়তে পারি।’
গত ২৬ আগস্ট খবর প্রকাশ হয়, ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে এবার গাজিয়াবাদ থেকে সরিয়ে নিয়েছে ভারত। তাকে গভীর রাতে হেলিকপ্টারে দিল্লির কোথাও নিয়ে যাওয়া হয়। তবে স্থানটি কোথায়, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। দিল্লির বিভিন্ন সূত্র ব্যবহার করে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের অনলাইন সংবাদমাধ্যম বাংলা ট্রিবিউনে।
হেলিকপ্টারে গাজিয়াবাদ থেকে দিল্লি স্থানান্তরের খবর আর শেখ হাসিনার সঙ্গে তানভীরের টেলিফোনে যোগাযোগ হয় আগস্ট মাসের শেষের দিকে বা সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে। তানভীর শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করেন, আপা বাংলাদেশে একটা নিউজ আসছে, আপনাকে গাজিয়াবাদ থেকে দিল্লিতে ট্রান্সফার করছে হেলিকপ্টারে করে।
হাসিনা অবাক হয়ে প্রশ্ন করেন, হেলিকপ্টার দিয়ে? কোন দেশের হেলিকপ্টার। ছবি পাঠাইও দেখবোনে। কি একটা আজগুবি কথা বলে ওরা। আমি দেশের খুব কাছাকাছি আছি। অতদূরে নাই। আমি খুব কাছাকাছিই আছি, যাতে আমি চট করে ঢুকে পড়তে পারি।
এ সময় কাঁদতে কাঁদতে তানভীর বলেন, আপা কষ্ট লাগে, আপনি যে মিডিয়াদের দিয়ে আসছেন, এরা সত্য বলে না, এরা কাজ করে না আপা। কই যাবো আপা। আল্লাহ আপনারে বাঁচাই রাখুক। আমরা আছি আপা। আপনি যখন নির্দেশ দেবেন, তানভীর তুমি আমেরিকা থেকে দেশে চলে আসো, এসে কামরাঙ্গীর চর-কেরাণীগঞ্জে দলীয় নেতৃত্ব গোছাও, আপনি বললে সাথে সাথে দৌঁড় দেব আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, এখন গেলেই দেবে একখানা মামলা, শেষে কিছুই করতে পারবা না। আমার বিরুদ্ধে ১১৩টা মামলা। এইসব জিনিসগুলো নিয়ে জাতিসংঘ থেকে সবার কাছে বলা দরকার, ফলস মামলা দিচ্ছে। আমার পরিবারের কেউ বাকি নাই্। সবার নামে মামলা।
এরপরে শেখ হাসিনাকে আবার বলতে শোনা যায়, তুমি যেখানে আছো সেখানে তো ইলেকশন চলছে। তাদের ক্যাম্পেইনিংয়ের সময় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা, ক্যাম্পেইনিংয়ে সহযোগিতা করার সাথে সাথে এই বিষয়গুলো জানিয়ে রাখা। এদের কাছ থেকে একটা সাপোর্ট নিয়ে আসা।
তানভীর বলেন, আমার মনে হয় এবার ট্রাম্প আসবে। ট্রাম্প আসলে আমাদের জন্য খুবই ভালো আপা।
এর জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, সে যেই আসুক। তাদের ক্যাম্পেইনিংয়ে থাকলে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ হলে ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। এটা আমি সবাইকে বলেও দিয়েছি।
এরপর শেখ হাসিনা বলেন, যারা প্রেসে চাকরি করে সবার নামে মামলা। যারা হিউম্যান রাইটসের কথা বলতো, যারা অপজিশনকে স্পেস দেওয়ার কথা বলতো তারা তো নেই। এই কথাগুলো তো তাদের সামনে তুলতে হবে। আমরা থাকতে দেশের যে অবস্থা ছিল, এখন তো দেশের অবস্থা খারাপ। মানুষ আবার সেই দরিদ্রসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। মানুষের খাবার নাই।
তানভীর: জ্বী আপা।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, সব টাকা লুটে খাচ্ছে। ব্যাংকের টাকা সব লুটে খাচ্ছে।
তানভীর: মিডিয়া কতটুকু অন্ধকার আপা দেখেন। আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনছে রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্রের। রাশিয়া সরাসরি বলছে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। ওইটা ওরা প্রচার করে না আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, না করলো তাতে কিচ্ছু আসে যায় না। শোনো মানুষ যদি গাধা হয় আমার কিছু বলার নাই। ১৩ বিলিয়ন ডলার থেকে যদি আমি ৫শ ডলারই নিয়ে নেই তাহলে কীভাবে…মানুষ এত বোকা যদি হয় আমার কিছু বলার নেই। টিউলিপকে জড়িয়েছে, সে তখন বাচ্চা একটা মেয়ে, এমপিও না কিছু না। আমাদের দাওয়াত দিছে, গেছি। ও এত শক্তিশালী যে ১৭ বছরের একটা মেয়ে যে পুতিনের সাথে আমারে নেগোসিয়েশন করাইয়া দিছে। সিঙ্গাপুরে ব্যাংকে গিয়ে খোঁজ নিক। কোকোর টাকা আনছি তো ব্যাক করে। সেটা তোমাদের লেখা উচিত যে কারা মানি লন্ডারিং করে।
তানভীর: আপা আমি ফেসবুকে যেভাবে ইনডিভিজ্যুয়ালি লিখতেছি..
শেখ হাসিনা বলেন, আমার ফেসবুক নাই।
তানভীর: কোনো দিন যদি আল্লাহতায়ালা আপনার কাছে নিয়া যায়, যদি দেখাইতে পারি আপা আপনি আমাকে বুকে জড়াইয়া ধরবেন।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা মানি লন্ডারিং করছে তারা খুব লাফাচ্ছে। গ্রামীণ ব্যাংকের যত টাকা…ইউনূস কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেনি। গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করছে এরশাদ। ইউনূসকে চাকরি দিছিল এমডির পদে। এমডির পদে থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের ২৬ হাজার কোটি টাকা সে মানিলন্ডারিং করে বিদেশে নিয়ে গেছে। ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা দিয়ে বিদেশে সে সোশ্যাল বিজনেস, অমুক তমুক, যত বিজনেস সব…অত টাকা পায় কোত্থেকে।
তানভীর: দেশের মানুষ বুঝতাছে আপা। আপনি বিশ্বাস করেন আপা। দেশের মানুষ হাড়ে হাড়ে বুঝতাছে আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, মানুষকে জানতে হবে। অলিম্পিকের মশাল ধরতে কত টাকা সে ডোনেশন দিয়েছে। ওদের ডোনেশন লিস্ট খুঁজলে পাওয়া যাবে। ক্লিন্টন ফাউন্ডেশন কত টাকা ডোনেশন দিচ্ছে নোবেলের আগে সেটা ওদের লিস্ট খুঁজলে পাওয়া যাবে। মহাচোর বইসা কত্ত কথা শোনাচ্ছে। গরীবের রক্তচোষা টাকা নিয়ে বড়লোক হইছে, সুদখোর একটা।
তানভীর : আপনি ছাড়া বাংলাদেশের কোনো বিকল্প নাই আপা।
শেখ হাসিনা বলেন, যথেষ্ট করছি বাংলাদেশের জন্য। দিন নাই রাত নাই খাওয়া নাই নাওয়া নাই। দিন রাত করেছি। কোথায় উঠাইছিলাম বাংলাদেশের সম্মান, সব ধুলায় মিশাইয়া দিছে।