নিউইয়র্ক ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ১৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সংবাদ সম্মেলনে দাঁড়িয়ে কাঁদলেন ট্রুডো

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৩৬:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫
  • / ৬১ বার পঠিত

কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদে আর মাত্র কয়েকদিন আছেন জাস্টিন ট্রুডো। দায়িত্বের এই শেষ সময়ে এসে একদিকে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ এবং অন্যদিকে কানাডাকে অঙ্গরাজ্য করতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি তার জন্য তৈরি করেছে তীব্র সংকট। খবর নিউ ইয়র্ক পোস্টের।

সবশেষ গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) কানাডার রাজধানী অটোয়ায় এক সংবাদ সম্মেলন করেন ৫৩ বছর বয়সী এই প্রধানমন্ত্রী। চলমান পরিস্থিতির কথা বলতে গিয়ে আটকাতে পারলেন না নিজেকে, কেঁদেই ফেললেন। বললেন, সারা জীবন কানাডার মানুষের জন্য কাজ করেছি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষ দিন পর্যন্ত কানাডাবাসীকে হারতে দেব না।

এ সময় ট্রুডো বলেন, ব্যক্তিগতভাবে, আমি নিশ্চিত করেছি, প্রতিদিন এই অফিসে কানাডিয়ানরাই আমার জন্য সবার আগে, আমি আপনাদের পাশে আছি। সে কারণেই আপনাদের বলতে এসেছি, আমরা আপনাদের পাশে পেয়েছি।

তিনি আরো বলেন, এই সরকারের শেষ দিনগুলোতেও বলতে চাই, আমরা আজ কিংবা ভবিষ্যতেও কানাডিয়ানদের হতাশ করব না। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে, আমরা আমাদের প্রাদেশিক এবং আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি, যেন কানাডার পরিবারগুলো কেবল আগামী বছরগুলোতেই নয়, বরং এই ব্যবস্থাকে এমন কিছুতে পরিণত করবে যেখান থেকে এক বছর, পাঁচ বছর, ২০ বছর পরও কোনো সরকারকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না। এর আগে গত ৬ জানুয়ারি লিবারেল পার্টির নেতার পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন ট্রুডো। তার দল নতুন নেতা নির্বাচন করলে আগামী ২০ অক্টোবরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

সংবাদ সম্মেলনে দাঁড়িয়ে কাঁদলেন ট্রুডো

প্রকাশের সময় : ১১:৩৬:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫

কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদে আর মাত্র কয়েকদিন আছেন জাস্টিন ট্রুডো। দায়িত্বের এই শেষ সময়ে এসে একদিকে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ এবং অন্যদিকে কানাডাকে অঙ্গরাজ্য করতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি তার জন্য তৈরি করেছে তীব্র সংকট। খবর নিউ ইয়র্ক পোস্টের।

সবশেষ গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) কানাডার রাজধানী অটোয়ায় এক সংবাদ সম্মেলন করেন ৫৩ বছর বয়সী এই প্রধানমন্ত্রী। চলমান পরিস্থিতির কথা বলতে গিয়ে আটকাতে পারলেন না নিজেকে, কেঁদেই ফেললেন। বললেন, সারা জীবন কানাডার মানুষের জন্য কাজ করেছি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষ দিন পর্যন্ত কানাডাবাসীকে হারতে দেব না।

এ সময় ট্রুডো বলেন, ব্যক্তিগতভাবে, আমি নিশ্চিত করেছি, প্রতিদিন এই অফিসে কানাডিয়ানরাই আমার জন্য সবার আগে, আমি আপনাদের পাশে আছি। সে কারণেই আপনাদের বলতে এসেছি, আমরা আপনাদের পাশে পেয়েছি।

তিনি আরো বলেন, এই সরকারের শেষ দিনগুলোতেও বলতে চাই, আমরা আজ কিংবা ভবিষ্যতেও কানাডিয়ানদের হতাশ করব না। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে, আমরা আমাদের প্রাদেশিক এবং আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি, যেন কানাডার পরিবারগুলো কেবল আগামী বছরগুলোতেই নয়, বরং এই ব্যবস্থাকে এমন কিছুতে পরিণত করবে যেখান থেকে এক বছর, পাঁচ বছর, ২০ বছর পরও কোনো সরকারকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না। এর আগে গত ৬ জানুয়ারি লিবারেল পার্টির নেতার পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন ট্রুডো। তার দল নতুন নেতা নির্বাচন করলে আগামী ২০ অক্টোবরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে।