নিউইয়র্ক ০৫:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জাপানের সঙ্গে ঘনিষ্ট সম্পর্কে বাধা নেই : কিম ইয়ো জং

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৩০:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৬০ বার পঠিত

কিম ইয়ো জং

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের বোন কিম ইয়ো জং বলেছেন, তার দেশ টোকিওর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা চালাবে। এমনকি জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে ভবিষ্যতে পিয়ংইয়ং সফরের আমন্ত্রণের ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ কিম ইয়ো জংয়ের এ মন্তব্য প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

কিম ইয়ো জং বলেছেন, ‘জাপান যদি পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রেখে সম্মানজনক আচরণের মাধ্যমে সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কোনো নতুন সরণি নির্মাণের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে চায়, তাহলে আমি মনে করি তা দুই দেশের জন্যই নতুন সম্ভাবনার রাস্তা খুলে দেবে।’

তিনি আরও বলেন, কিশিদার এমন মন্তব্যগুলোর উদ্দেশ্য যদি দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তবে সেগুলো ইতিবাচক হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।  গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে এক বক্তৃতায় কিশিদা উত্তর কোরিয়ার নেতার সঙ্গে ‘কোনো শর্ত ছাড়াই’দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

জাপানের প্রধান মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং সরকারের শীর্ষ মুখপাত্র ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছেন, কিম ইয়ো জংয়ের মন্তব্যটি আমলে নিয়েছে জাপান সরকার।

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জাপানের সঙ্গে ঘনিষ্ট সম্পর্কে বাধা নেই : কিম ইয়ো জং

প্রকাশের সময় : ০৩:৩০:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের বোন কিম ইয়ো জং বলেছেন, তার দেশ টোকিওর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা চালাবে। এমনকি জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে ভবিষ্যতে পিয়ংইয়ং সফরের আমন্ত্রণের ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ কিম ইয়ো জংয়ের এ মন্তব্য প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

কিম ইয়ো জং বলেছেন, ‘জাপান যদি পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রেখে সম্মানজনক আচরণের মাধ্যমে সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কোনো নতুন সরণি নির্মাণের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে চায়, তাহলে আমি মনে করি তা দুই দেশের জন্যই নতুন সম্ভাবনার রাস্তা খুলে দেবে।’

তিনি আরও বলেন, কিশিদার এমন মন্তব্যগুলোর উদ্দেশ্য যদি দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তবে সেগুলো ইতিবাচক হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।  গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে এক বক্তৃতায় কিশিদা উত্তর কোরিয়ার নেতার সঙ্গে ‘কোনো শর্ত ছাড়াই’দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

জাপানের প্রধান মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং সরকারের শীর্ষ মুখপাত্র ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছেন, কিম ইয়ো জংয়ের মন্তব্যটি আমলে নিয়েছে জাপান সরকার।

হককথা/নাছরিন