নিউইয়র্ক ০৫:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

শিল্পীর রঙ তুলি যেন সংগ্রামের হাতিয়ার!

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৪১:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪
  • / ৯২ বার পঠিত

শিল্পীর রঙ তুলি যেন সংগ্রামের এক অন্যতম হাতিয়ার। বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বলেছেন, চিত্রকর্ম ঘর সাজানোর জন্য আঁকা হয় না। এটা শত্রুকে আক্রমণ করা ও শত্রুর আক্রমণ প্রতিরোধ করার একটি হাতিয়ার। ফিলিস্তিনিদের ওপর আঁকা চিত্রকর্মগুলো যেন পিকাসোর এ কথার আক্ষরিক উপস্থাপনা।

রঙ তুলির আঁচড়ে ফিলিস্তিনের গাজার মানুষের দুর্দশার চিত্র ফুটিয়ে তুলছেন ইয়েমের ২৫ বছর বয়সী শিল্পী সানা। তারা আঁকা প্রতিটি চিত্রকর্মের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের প্রতি নিজেদের অকুণ্ঠ সমর্থন এবং ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে চাইছেন তিনি।

বললেন, প্রদর্শনীতে তুলে ধরা ছবিগুলো ফিলিস্তিনিদের প্রতি সাধারণ মানুষের অনুভূতিকে তুলে ধরে। এই ছবিগুলোর মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইয়েমেনের মানুষদের অনুভূতিকে প্রকাশ করা হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানী সানায় এক প্রদর্শনীতে তুলে ধরা হয়েছে তার এসব শিল্পকর্ম। তরুণ শিল্পী বলছেন, তার আঁকা ছবিগুলো ফিলিস্তিনি শিশুদের প্রতীকী হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।

এই শিল্পকর্মগুলোর মাধ্যমে গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের সাথে যা ঘটছে সেই বার্তা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাইছেন। কারণ গাজায় নির্বিচারে শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের হত্যা করা হচ্ছে। তারই প্রতিনিধিত্ব করছে এসব শিল্পকর্মগুলো।

এই শিল্পী বলছেন, তারা পুরো বিশ্বকে বলতে চান যে ইয়েমেনের মানুষেরা ফিলিস্তিনিদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছে। তারা চার গাজায় ইসরাইল সামরিক বাহিনীর সহিংসতা সম্পর্কে সবাই জানুক। গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর হওয়া ইসরাইলি আগ্রাসন বিবেকবান সব মানুষের মনকেই নাড়া দিয়েছে। তাই বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকেই ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে মানুষেরা। এর অংশ হিসাবেই সানার চিত্রকর্মগুলোকে ইসরাইলি গণহত্যার বিরুদ্ধে নীরব প্রতিবাদ হিসাবে দেখা হচ্ছে। সূত্র : একাত্তর টিভি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

শিল্পীর রঙ তুলি যেন সংগ্রামের হাতিয়ার!

প্রকাশের সময় : ১১:৪১:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪

শিল্পীর রঙ তুলি যেন সংগ্রামের এক অন্যতম হাতিয়ার। বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বলেছেন, চিত্রকর্ম ঘর সাজানোর জন্য আঁকা হয় না। এটা শত্রুকে আক্রমণ করা ও শত্রুর আক্রমণ প্রতিরোধ করার একটি হাতিয়ার। ফিলিস্তিনিদের ওপর আঁকা চিত্রকর্মগুলো যেন পিকাসোর এ কথার আক্ষরিক উপস্থাপনা।

রঙ তুলির আঁচড়ে ফিলিস্তিনের গাজার মানুষের দুর্দশার চিত্র ফুটিয়ে তুলছেন ইয়েমের ২৫ বছর বয়সী শিল্পী সানা। তারা আঁকা প্রতিটি চিত্রকর্মের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের প্রতি নিজেদের অকুণ্ঠ সমর্থন এবং ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে চাইছেন তিনি।

বললেন, প্রদর্শনীতে তুলে ধরা ছবিগুলো ফিলিস্তিনিদের প্রতি সাধারণ মানুষের অনুভূতিকে তুলে ধরে। এই ছবিগুলোর মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইয়েমেনের মানুষদের অনুভূতিকে প্রকাশ করা হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানী সানায় এক প্রদর্শনীতে তুলে ধরা হয়েছে তার এসব শিল্পকর্ম। তরুণ শিল্পী বলছেন, তার আঁকা ছবিগুলো ফিলিস্তিনি শিশুদের প্রতীকী হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।

এই শিল্পকর্মগুলোর মাধ্যমে গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের সাথে যা ঘটছে সেই বার্তা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাইছেন। কারণ গাজায় নির্বিচারে শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের হত্যা করা হচ্ছে। তারই প্রতিনিধিত্ব করছে এসব শিল্পকর্মগুলো।

এই শিল্পী বলছেন, তারা পুরো বিশ্বকে বলতে চান যে ইয়েমেনের মানুষেরা ফিলিস্তিনিদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছে। তারা চার গাজায় ইসরাইল সামরিক বাহিনীর সহিংসতা সম্পর্কে সবাই জানুক। গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর হওয়া ইসরাইলি আগ্রাসন বিবেকবান সব মানুষের মনকেই নাড়া দিয়েছে। তাই বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকেই ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে মানুষেরা। এর অংশ হিসাবেই সানার চিত্রকর্মগুলোকে ইসরাইলি গণহত্যার বিরুদ্ধে নীরব প্রতিবাদ হিসাবে দেখা হচ্ছে। সূত্র : একাত্তর টিভি।