নিউইয়র্ক ১২:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

মিয়ানমারের ৯৫ সীমান্তরক্ষী পালিয়ে এলো বাংলাদেশে

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৪:৩৪:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৩২ বার পঠিত

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ৯৫ জন সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। সোমবার সকালে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাদেরকে নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের তুমব্রু এলাকায় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে গোলাগুলিতে দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আহতদের মধ্যে পবিন্দ্র ধর নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

এর আগে শনিবার থেকে চলা গোলাগুলি রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলছিল; যা বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু, ঘুমধুম, টেকনাফ ও উখিয়ার সীমান্ত লাগোয়া এলাকা থেকে স্পষ্ট শোনা যায়। এমন পরিস্থিতিতে ঘুমধুম, তুমব্রু, কোনারপাড়া, ভাজাবনিয়া ও বাইশফাঁড়ি এলাকার শত শত পরিবার যে যেদিকে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছে। স্থানীয় প্রশাসন তাদের নিরাপদে থাকতে বলেছে। সীমান্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এদিকে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে টিকতে না পেরে সোমবার সকাল পর্যন্ত দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) অন্তত ৯৫ সদস্য সীমান্ত পার হয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ক্যাম্পে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রোববার ৬৮ জন বিজিবির বিওপিতে আশ্রয় নেন। সূত্র : মানবজমিন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

মিয়ানমারের ৯৫ সীমান্তরক্ষী পালিয়ে এলো বাংলাদেশে

প্রকাশের সময় : ০৪:৩৪:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ৯৫ জন সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। সোমবার সকালে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাদেরকে নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের তুমব্রু এলাকায় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে গোলাগুলিতে দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আহতদের মধ্যে পবিন্দ্র ধর নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

এর আগে শনিবার থেকে চলা গোলাগুলি রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলছিল; যা বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু, ঘুমধুম, টেকনাফ ও উখিয়ার সীমান্ত লাগোয়া এলাকা থেকে স্পষ্ট শোনা যায়। এমন পরিস্থিতিতে ঘুমধুম, তুমব্রু, কোনারপাড়া, ভাজাবনিয়া ও বাইশফাঁড়ি এলাকার শত শত পরিবার যে যেদিকে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছে। স্থানীয় প্রশাসন তাদের নিরাপদে থাকতে বলেছে। সীমান্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এদিকে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে টিকতে না পেরে সোমবার সকাল পর্যন্ত দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) অন্তত ৯৫ সদস্য সীমান্ত পার হয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ক্যাম্পে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রোববার ৬৮ জন বিজিবির বিওপিতে আশ্রয় নেন। সূত্র : মানবজমিন।