নিউইয়র্ক ০১:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সাত আসনের মধ্যে ছয়টিতেই জিতলেন ইমরান খান!

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:০৮:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২
  • / ১৮৬ বার পঠিত

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেলেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। পিটিআই চেয়ারম্যান জাতীয় পরিষদের সাতটি আসনের উপনির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছয়টি আসনেই জয় পেয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি জিতেছিলেন পাঁচটি আসন। এবার জাতীয় পরিষদের মোট আটটি আসনে উপনির্বাচন হয়।

রবিবার (১৬ অক্টোবর) এনএ-২২ মারদান-৩, এনএ-২৪ চরসাদ্দাদ্বিতীয়, এনএ-৩১ পেশোয়ার-৫, এনএ-১০৮ ফয়সালাবাদ-৮, এনএ-১১৮ নানকানা সাহিব-২, এনএ-১৫৭ মুলতানে-৪, এনএ-২৩৭ মালির-২, এনএ-২৩৯ কোরাঙ্গি করাচি-১ আসনে জাতীয় পরিষদের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

ইমরান খান একাই মোট সাতটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে মালির আসন বাদে বাকি ছয়টিতেই জয় পান তিনি। মালির আসনে পিপিপির হাকিম বেলুচের কাছে হেরে যান ইমরান। আর মুলতানের আসনেও হেরে যায় ইমরানের দল। ওই আসনে পিটিআই-এর ভাই চেয়ারম্যানের মেয়ে বানু কোরেশিকে প্রার্থী করা হয়েছিল।

ইমরান খানের আগে পিপিপির প্রতিষ্ঠাতা জুলফিকার আলী ভুট্টো একসঙ্গে পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। সে সময় ভুট্টো চারটি আসনে বিজয়ী হয়েছিলেন, একটিতে হেরেছেন। গত এপ্রিলে জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে তার বিরুদ্ধে আনা বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাবে হেরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারান ইমরান খান। এরপর পিটিআই সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের পরে শূন্য হয়ে যাওয়া জাতীয় পরিষদের আসনগুলোতে এই উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সূত্র: জিও নিউজ

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

সাত আসনের মধ্যে ছয়টিতেই জিতলেন ইমরান খান!

প্রকাশের সময় : ০৯:০৮:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেলেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। পিটিআই চেয়ারম্যান জাতীয় পরিষদের সাতটি আসনের উপনির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছয়টি আসনেই জয় পেয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি জিতেছিলেন পাঁচটি আসন। এবার জাতীয় পরিষদের মোট আটটি আসনে উপনির্বাচন হয়।

রবিবার (১৬ অক্টোবর) এনএ-২২ মারদান-৩, এনএ-২৪ চরসাদ্দাদ্বিতীয়, এনএ-৩১ পেশোয়ার-৫, এনএ-১০৮ ফয়সালাবাদ-৮, এনএ-১১৮ নানকানা সাহিব-২, এনএ-১৫৭ মুলতানে-৪, এনএ-২৩৭ মালির-২, এনএ-২৩৯ কোরাঙ্গি করাচি-১ আসনে জাতীয় পরিষদের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

ইমরান খান একাই মোট সাতটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে মালির আসন বাদে বাকি ছয়টিতেই জয় পান তিনি। মালির আসনে পিপিপির হাকিম বেলুচের কাছে হেরে যান ইমরান। আর মুলতানের আসনেও হেরে যায় ইমরানের দল। ওই আসনে পিটিআই-এর ভাই চেয়ারম্যানের মেয়ে বানু কোরেশিকে প্রার্থী করা হয়েছিল।

ইমরান খানের আগে পিপিপির প্রতিষ্ঠাতা জুলফিকার আলী ভুট্টো একসঙ্গে পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। সে সময় ভুট্টো চারটি আসনে বিজয়ী হয়েছিলেন, একটিতে হেরেছেন। গত এপ্রিলে জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে তার বিরুদ্ধে আনা বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাবে হেরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারান ইমরান খান। এরপর পিটিআই সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের পরে শূন্য হয়ে যাওয়া জাতীয় পরিষদের আসনগুলোতে এই উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সূত্র: জিও নিউজ