তুরস্কে ভূমিকম্প: নিখোঁজ এক বাংলাদেশিকে উদ্ধার

- প্রকাশের সময় : ১১:০৯:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
- / ৭৭ বার পঠিত
ভূমিকম্পে তুরস্কে আজাজ শহরে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির মধ্যে একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া নুর আলম নামের ওই বাংলাদেশি সুস্থ আছেন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তিনি জানান, তুরস্কে ভূমিকম্পে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির মধ্যে স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যার দিকে নুর আলম নামের এক বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু মো. রিংকু নামের এক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। তারা দু`জন তুরস্কের আজাজ শহরে বসবাস করছিলেন। জানা গেছে, নিখোঁজ বাংলাদেশি রিংকুর বাড়ি বগুড়ায়।
সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।
সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।
ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়ায় প্রাণহানির সংখ্যা তিন হাজার ৬০০ জন ছাড়িয়ে গেছে। এখনো অসংখ্য মানুষ ধসে যাওয়া হাজার হাজার ভবনের নিচে চাপা পড়ে আছে। যে কারণে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেছে কর্তৃপক্ষ।
কনসাল জেনারেল বলেন, ‘ওই অঞ্চলে অল্প সংখ্যক বাংলাদেশি থাকেন। আমরা এখন পর্যন্ত আর কোনও হতাহতের খবর পাইনি। এছাড়া সাতজন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ভূমিকম্প বিধ্বস্ত গাজিয়ানতেপ অঞ্চলের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আশ্রয় দেয়া হয়েছে।’
ওই অঞ্চলে প্রায় ৫০ জন বাংলাদেশি বসবাস করেন। কিছু সংখ্যক সেখানে ব্যবসা করেন। আবার অনেকে এনজিওতে চাকরি করেন। সূত্ত্তুরস্কে ভূমিকম্প: নিখোঁজ এক বাংলাদেশিকে উদ্ধার
ভূমিকম্পে তুরস্কে আজাজ শহরে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির মধ্যে একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া নুর আলম নামের ওই বাংলাদেশি সুস্থ আছেন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তিনি জানান, তুরস্কে ভূমিকম্পে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির মধ্যে স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যার দিকে নুর আলম নামের এক বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু মো. রিংকু নামের এক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। তারা দুদজন তুরস্কের আজাজ শহরে বসবাস করছিলেন। জানা গেছে, নিখোঁজ বাংলাদেশি রিংকুর বাড়ি বগুড়ায়।
সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।
সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।
ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়ায় প্রাণহানির সংখ্যা তিন হাজার ৬০০ জন ছাড়িয়ে গেছে। এখনো অসংখ্য মানুষ ধসে যাওয়া হাজার হাজার ভবনের নিচে চাপা পড়ে আছে। যে কারণে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেছে কর্তৃপক্ষ।
কনসাল জেনারেল বলেন, ‘ওই অঞ্চলে অল্প সংখ্যক বাংলাদেশি থাকেন। আমরা এখন পর্যন্ত আর কোনও হতাহতের খবর পাইনি। এছাড়া সাতজন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ভূমিকম্প বিধ্বস্ত গাজিয়ানতেপ অঞ্চলের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আশ্রয় দেয়া হয়েছে।’
ওই অঞ্চলে প্রায় ৫০ জন বাংলাদেশি বসবাস করেন। কিছু সংখ্যক সেখানে ব্যবসা করেন। আবার অনেকে এনজিওতে চাকরি করেন। সূত্রঃ বাংলােদশ জার্নাল