নিউইয়র্ক ০৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমানোর পরও দাম কমা নিয়ে শঙ্কা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:১১:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৯০ বার পঠিত

শুল্ক কমানোর পরও খেজুরের দাম কমানো নিয়ে সন্দিহান আমদানিকারকেরা। তাঁরা দাবি করছেন, শুল্ক যে হারে বেড়েছে, তাতে বেশি দামে কেনা ও ডলারের বাড়তি দরের কারণে খুব বেশি দাম কমানোর সুযোগ নেই। খেজুর আমদানিকারকেরা বলেন, রমজান মাসে ৬০ হাজার টন খেজুরের চাহিদা রয়েছে। গত বছর খেজুর আমদানিতে ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর ও ৫ শতাংশ অগ্রিম ভ্যাট ছিল। এবার সরকার কাস্টমস ডিউটি ২৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩ শতাংশ ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করে। এতে শতকরা শুল্ক দিতে হচ্ছে ৫৩ শতাংশ।

শুধু তা-ই নয়, কেনার দামের চেয়ে বেশি দাম ধরে শুল্কায়ন করা হচ্ছে। এতে আমদানি ব্যয় অনেকটাই বেড়েছে। ফলে রোজায় সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে থাকবে খেজুর। খেজুর যাতে কোনো অবস্থায় গতবারের চেয়ে দাম বেশি না হয়, সে বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ রাখার দাবি জানিয়েছে ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, অতিরিক্ত শুল্কায়নের বিষয়টি কতটুকু সত্য, সে বিষয়ে এনবিআরে খোঁজ নিয়ে দেখা যেতে পারে। তবে ভোক্তা যাতে কষ্ট না পায়, সে বিষয়ে সরকারকে নজরদারি করতে হবে।

বাংলাদেশ ফ্রেশ ফুড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হাজি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর খেজুরের শুল্কায়ন ছিল টনপ্রতি ৫০০ ডলার। বর্তমানে তা বাড়িয়ে এক হাজার ডলার করা হয়েছে। ড্রাই কনটেইনারে কার্টনের খেজুরে গত বছর শুল্কায়ন ছিল এক হাজার ডলার। বর্তমানে তা বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ ডলার, ১ হাজার ১০০ ডলারের শুল্কায়ন ২ হাজার ৭৫০ থেকে ৪ হাজার ডলার করা হয়েছে। এটা রীতিমতো আমাদের ওপর জুলুম।’ সূত্র : আজকের পত্রিকা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমানোর পরও দাম কমা নিয়ে শঙ্কা

প্রকাশের সময় : ০৩:১১:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

শুল্ক কমানোর পরও খেজুরের দাম কমানো নিয়ে সন্দিহান আমদানিকারকেরা। তাঁরা দাবি করছেন, শুল্ক যে হারে বেড়েছে, তাতে বেশি দামে কেনা ও ডলারের বাড়তি দরের কারণে খুব বেশি দাম কমানোর সুযোগ নেই। খেজুর আমদানিকারকেরা বলেন, রমজান মাসে ৬০ হাজার টন খেজুরের চাহিদা রয়েছে। গত বছর খেজুর আমদানিতে ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর ও ৫ শতাংশ অগ্রিম ভ্যাট ছিল। এবার সরকার কাস্টমস ডিউটি ২৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩ শতাংশ ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করে। এতে শতকরা শুল্ক দিতে হচ্ছে ৫৩ শতাংশ।

শুধু তা-ই নয়, কেনার দামের চেয়ে বেশি দাম ধরে শুল্কায়ন করা হচ্ছে। এতে আমদানি ব্যয় অনেকটাই বেড়েছে। ফলে রোজায় সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে থাকবে খেজুর। খেজুর যাতে কোনো অবস্থায় গতবারের চেয়ে দাম বেশি না হয়, সে বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ রাখার দাবি জানিয়েছে ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, অতিরিক্ত শুল্কায়নের বিষয়টি কতটুকু সত্য, সে বিষয়ে এনবিআরে খোঁজ নিয়ে দেখা যেতে পারে। তবে ভোক্তা যাতে কষ্ট না পায়, সে বিষয়ে সরকারকে নজরদারি করতে হবে।

বাংলাদেশ ফ্রেশ ফুড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হাজি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর খেজুরের শুল্কায়ন ছিল টনপ্রতি ৫০০ ডলার। বর্তমানে তা বাড়িয়ে এক হাজার ডলার করা হয়েছে। ড্রাই কনটেইনারে কার্টনের খেজুরে গত বছর শুল্কায়ন ছিল এক হাজার ডলার। বর্তমানে তা বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ ডলার, ১ হাজার ১০০ ডলারের শুল্কায়ন ২ হাজার ৭৫০ থেকে ৪ হাজার ডলার করা হয়েছে। এটা রীতিমতো আমাদের ওপর জুলুম।’ সূত্র : আজকের পত্রিকা।